সার্বিয়া মুসলিম জনসংখ্যা কত? ২০২২ সালের আদমশুমারি অনুসারে সার্বিয়া মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় 278,212 জন, যা মোট জনসংখ্যার ৪.২%। অর্থাৎ বলা যায় যে সার্বিয়ার মধ্যে মুসলিম জনসংখ্যা পরিমাণ অনেক কম এবং প্রচারও কম হয়েছে।
অর্থাৎ ইসলাম ধর্মের প্রচার সার্বিয়ার মধ্যে তেমনভাবে প্রকাশ করা হয় না এবং হয়তোবা প্রচার করা সম্ভব নয়। এই বিষয়ে আলোকপাত মূলত আমরা সার্বিয়া মুসলিম জনসংখ্যার বা মুসলিম জনসংগোষ্ঠীর জীবনধারা সম্পর্কে জানার মাধ্যমে জানতে পারবেন।
মূলত সার্বিয়ার মধ্যে ওসমানী খেলাফতের শাসন ছিল এবং এই শাসন অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পর জীবনধারা পাল্টে যায়। আর যাই হোক পরবর্তীতে আমরা এই জীবন ধারা সম্পর্কে আলোচনা করছি এবং আপনাকে জানানোর চেষ্টা করছি।
সার্বিয়া এমন একটি দেশ যেখানে খ্রিস্টানদের পরিমাণ বেশি রয়েছে এবং মুসলমানদের পরিমাণ রয়েছে অনেক বেশি কম।
আর এখানের মোট জনসংখ্যার প্রায় শুধুমাত্র ৪.২% জনগণ মুসলমান এবং বাকিরা অধিকাংশ খ্রিস্টানদের অন্তর্ভুক্ত।
কেমন আছে সার্বিয়া মুসলিম জনসংখ্যা মানুষেরা?
সার্বিয়া মুসলিম জনসংখ্যার পরিমাণ সম্পর্কে জানার পর অবশ্যই একটি প্রশ্ন থাকে কেমন আছে সার্বিয়া মুসলিম জনসংখ্যা মানুষেরা? আরে প্রশ্নের উত্তর মূলত আজকের এই পোস্টটিতে আপনারা পেয়ে যাবেন এবং জানতে পারবেন সার্বিয়া মুসলিমদের অবস্থা।
মূলত ওসমানের শাসনের পর বা খেলাফতের পর খ্রিস্টানদের হাতে পুরো সার্বিয়া শাসনের মধ্যে চলে যায়। এবং এর ফলে তারা মুসলমানদের উপর অনেক বেশি অত্যাচার শুরু করে এবং মসজিদে নির্মাণ করতে বাধা প্রদান করা হয়।
আবার সেই সাথে মুসলমানদের গণহত্যা এবং নারীদের ধর্ষণ করা হয় এবং এই বিষয়ের উপর সঠিক সংখ্যা পাওয়া যায়নি।
তবে ধারণা অনুযায়ী মুসলমানদের গণহত্যার পরিমাণ অনেক বেশি হবে এবং সার্ভেয়ার মুসলমানদের অবস্থা নির্যাতনের সমতুল্য।
শেষ কথা:
সার্বিয়া মুসলিম জনসংখ্যা কত এবং কেমন আছে সার্ভেয়ার মুসলিম জনসংখ্যা এই বিষয়টি আমাদের একটি প্রশ্ন? আর এই প্রশ্নের উত্তর আজকের এই সার্বিয়ার মুসলিম জনসংখ্যার পরিমাণ এর পোস্টের মধ্যে সঠিকভাবে প্রদান করা হয়েছে।
মূলত খ্রিস্টানদের পূর্বের সার্বিয়ার মধ্যে ওসমানী খিলাফত অর্থাৎ ইসলামিক খিলাফত প্রতিষ্ঠিত বা কায়েম ছিল।
আর এর ফলের সেই সময় মুসলমানদের ওপর কোনো নির্যাতন হতো না এবং দেশ সঠিকভাবে পরিচালিত হত, কিন্তু এখন নয়।
আরও পড়ুন: জনসংখ্যার ঘনত্ব নির্ণয়ের সূত্র।