লঘু দ্রবণ কাকে বলে: একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ দ্রাবকের মধ্যে কম পরিমাণ দ্রব মিশ্রিত করলে তাকে লঘু দ্রবণ বলে। দ্রবণে দ্রবের পরিমাণ তুলনামূলক হালকা বা কম থাকলে তাকে লঘু দ্রবণ বলে এবং এ অনুযায়ী আমরা লঘু দ্রবণের বিভিন্ন সংজ্ঞা দিতে পারি।
আসলে দ্রাবকের মধ্যে কতটুকু পদার্থের যোগ করলে সেই দ্রবণ লঘু হবে এটির কোন সঠিক নিয়ম নেই বা হয় না।
কেননা লঘু দ্রবণ এবং গারো দ্রবণ তখনই পার্থক্য করা যাবে যখন দুটি দ্রবণের মধ্যে উপস্থিত দ্রবের পরিমাণ হিসাব করা হবে।
কিন্তু এতোটুকু মনে রাখবেন, দ্রাবকের মধ্যে তুলনামূলক কম পরিমাণ দ্রব্য থাকলে সেটা লঘু দ্রবণ হয় এবং হালকা হয়। লঘু দরবার বলতেই মূলত হালকা দ্রবণকে বোঝানো হয়ে যার মধ্যে দ্রাবকের পরিমাণ তুলনামূলক দ্রবের থেকে অনেক বেশি হয়।
তাহলে আশা করে, আপনি লঘু দ্রবণের সংজ্ঞা জানতে পেরেছেন এবং আপনারা কি জানেন লঘু দ্রবণ বলতে কি বুঝায়? যদি আপনারা এই বিষয়টি সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে চলুন আমরা এখন খুব দ্রুত এই বিষয়টি সম্পর্কে জানি।
লঘু দ্রবণের বলতে কি বুঝো?
সংজ্ঞা থেকে জানতে পেরেছি: যে দ্রবণের মধ্যে দ্রাবকের পরিমাণ বেশি থাকে এবং দ্রব্যের পরিমাণ অনেক কম থাকে তাকে লঘু দ্রবণ বলে। অর্থাৎ এমন একটি দ্রবণ যে দ্রবণের মধ্যে আমরা দ্রাবক হিসেবে যদি পানি ধরে এবং দ্রব্য হিসেবে চিনি।
তাহলে আমরা যদি এমন একটি শরবত বানায় যেটার মধ্যে অল্প একটু চিনি দেওয়া হয় এবং মিষ্টি অনেক বেশি কম হয়।
তাহলে অবশ্যই এটি লঘু দ্রবণের অন্তর্ভুক্ত হবে কেননা এর মধ্যে চিনির পরিমাণ অনেক কম রয়েছে।
আরও পড়ুন: দ্রবণ তাপ কাকে বলে?