ব্লগ কি: ব্লগ হলো এক ধরনের অনলাইন ভিত্তিক ব্যক্তি কেন্দ্রিক তথ্য অথবা মতামত প্রদানের পদ্ধতি। এই পদ্ধতি ব্যবহার করা বর্তমানে অনেক বেশি ব্লগার তৈরি হয়ে গেছে অনলাইন উপার্জন করার জন্য এবং তথ্য প্রদান করতে অনলাইনে।
অনলাইন উপার্জন করার ক্ষেত্রে বড় ব্লগ ব্যবস্থাটি অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং কার্যকর হয়ে উঠেছে বর্তমানে ক্যারিয়ার গঠনের জন্য। আপনি যদি ভালো মানের ব্লগিং বা ব্লগ লিখতে পারেন এবং তার রেংক পজিশন ঠিক করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি ব্লগার হতে পারেন।
তাহলে অনলাইন হতে উপার্জন করা আপনার পক্ষে অনেক বেশি সহজ হয়ে যাবে তবে এর জন্য আপনাকে ভালোমতো ব্লক লিখতে হবে। শুধুমাত্র গুগল এডসেন্স নয় বরং একাধিক প্রকার এডসেন্স ব্যবহার করে আপনি আপনার আর্নিং বৃদ্ধি করতে পারেন এবং অন্যকে তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারেন।
আর এ কথাটি মনে রাখবেন যে আপনি যদি শুধুমাত্র উপার্জনের উদ্দেশ্যে ব্লগ তৈরি করেন তাহলে এটি ভুল।
যদি উপার্জন করার উদ্দেশ্যে ব্লগ তৈরি করেন তাহলে এসিও ভালোভাবে হবে না এবং ফলস্বরূপ র্যাঙ্ক পজিশন ভালো হবে না।
ব্লগ ধারণা প্রতিষ্ঠা করেন কে?
ব্লগ ধারণা প্রতিষ্ঠা করেন কে: ব্লক ধারণা প্রতিষ্ঠা করেন রিচার্ড ম্যাথিউ স্টলম্যান এবং সর্বপ্রথম ব্লক সৃষ্টি করে জনক হয়ে উঠেছেন।
বর্তমানে ব্লগিং এর জগত এত এগিয়ে গিয়েছে যে ধরা অনেক বেশি মুশকিল এবং এটি প্রথম দিক থেকেই এত বেশি উন্নত।
ব্লগিং এর দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি কার্যকরী পদ্ধতি হচ্ছে এসইও অপটিমাইজেশন করা অর্থাৎ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা। আপনার এসইও অপটিমাইজেশন যত বেশি ভালো হবে এবং কনটেন্ট যত বেশি ভালো হবে আপনি তত উপার্জন করতে পারবেন।
তবে সর্বপ্রথম যখন অনলাইন ভিত্তিক যোগাযোগ শুরু হয়েছিল তখন একবারে ব্লগিং এর ধারণা অনলাইনে ছড়াছড়ি হয়নি।
বরং ব্লগারিং করার যে জনকের নাম উল্লেখ করেছি তিনি সর্বপ্রথম ধারণা শুরু করেন এবং পরবর্তীতে ব্লগিং ধীরে ধীরে ছড়াছড়ি হয়।
ব্লগ তৈরির নিয়ম
আমরা তো ব্লক সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম তবে এখন প্রশ্ন হচ্ছে ব্লগ কিভাবে তৈরি করা হয়। অর্থাৎ এমন কি নিয়ম রয়েছে যে নিয়ম অবলম্বন করে প্রত্যেকটি ব্লগার নিজের ক্যারিয়ার গঠনের জন্য ব্লক তৈরি করতে এসে এবং অন্যকে তথ্য দিচ্ছে।
ব্লক তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু নিয়ম অবলম্বন করতে হবে, যেমন:
- প্রথমে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে যার উপর ভিত্তি করে আপনি ব্লক লিখবেন।
- আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই লো কম্পিটিশন নিয়ে কাজ করবেন।
- ব্লক অবশ্যই আপনি সম্পূর্ণ জ্ঞান প্রদান করবেন এবং অবশ্যই নতুন তথ্য দিবেন।
- আপনার তথ্য যত নতুন এবং ইউনিক হবে আপনার র্যাংক পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি হবে।
- সর্বশেষে এসইও করে আপনাকে পাবলিশ করে দিতে হবে অনলাইনে।
ব্লক লেখার জন্য এই কয়েকটি নিয়ম অবলম্বন করলে আপনার হয়ে যাবে তবে ইমেজ তৈরি জরুরী তবে অবশ্যই নিজস্ব হতে হবে।
ইমেজ বাধ্যতামূলক নয় তবে র্যাংকিং এর ক্ষেত্রে অনেক ভূমিকা পালন করে এবং সেই সাথে বহিরাগত অপটিমাইজেশনের জন্য ছবি দিতে হবে।
শেষ কথা:
ব্লগ কি, ব্লকের ধারণা সর্বপ্রথম কে প্রতিষ্ঠা করেন এবং ব্লক লেখার নিয়ম কি এ বিষয়ে এই পোস্টটিতে তথ্য পাবেন আপনারা।
আর অবশ্যই আপনি যদি ব্লক সম্পর্কে ইতিমধ্যে না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টে পড়ুন ব্লগ জানার জন্য।
বর্তমান সময় ব্লগিং এর জার্নি অনেক বেশি এগিয়ে গিয়েছে এবং উক্ত প্ল্যাটফর্মে প্রতিযোগিতার অভাব নেই ব্লগিং নিয়ে। তাই অবশ্যই আপনি যদি ব্লগিং করে টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং ধৈর্য নিতে হবে।
মনে রাখবেন আপনি ব্লগিং দুনিয়ায় এসে শুধুমাত্র দুই এক মাস কাজ করার মাধ্যমে যে সার্থক হয়ে যাবেন এটি ভাবা ভুল।
বরং আপনি যদি উক্ত এক দুই মাসের মধ্যে সঠিক দিক নির্দেশনা মানার পর অপটিমাইজেশন করতে পারেন তবেই এটি সম্ভব ক্যারিয়ারে।
তবে, এক দুই মাসের মধ্যে আপনি সফল হতে পারবেন কিন্তু এর জন্য আপনাকে পরিশ্রম ও সঠিক ব্লগ লিখতে হবে। আর অবশ্যই ব্লগ বলতে তথ্য প্রদান করাকে বোঝানো হয় এবং অবশ্যই আপনার ব্লক তথ্য প্রদান করার জন্য তৈরি করতে হবে।
আরও পড়ুন: ই ব্যাংকিং কি?