দ্রবণ কাকে বলে: দ্রব ও দ্রাবকের সমষ্টি দ্বারা প্রস্তুত উপাদানকে দ্রবণ বলে, দ্রবণের মধ্যে দ্রব ও দ্রাবক অনুপাত ছাড়াই মিশ্রিত হয়। তাহলে আপনারা ইতিমধ্যে দ্রবনের সংখ্যা সম্পর্কে জানতে পারলেন এবং দ্রবণ বিষয়টি সম্পর্কে সাধারণভাবে স্পষ্ট হলেন।
কিন্তু যদি আমরা উদাহরণ দেই তাহলে হয়তোবা দ্রবণ বিষয়টি সম্পর্কে আমরা আরও বেশি স্পষ্ট হতে পারব।
তাই আপনাকে আরো ভালোভাবে দ্রবণ বিষয়টি সম্পর্কে স্পষ্ট করার জন্য আমরা এখন একটি উদাহরণ দেওয়ার চেষ্টা করব বা উদাহরণ দিব।

আমরা সকলেই জানি, চিনি পানির সাথে মিশ্রিত হয় শরবত তৈরি করে, যেখানে চিনি হলো একটি দ্রব এবং পানি হলো দ্রাবক। আর যেহেতু চিনি ও পানির সমষ্টি মিলে একটি নতুন উপাদান অর্থাৎ শরবত তৈরি হয়েছে, তাই শরবত হচ্ছে একটি দ্রবণ।
আমি আশা করি যে আপনারা এই উদাহরণটি জানার মাধ্যমে খুবই সহজে দ্রবণ বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
আপনাকে বোঝানোর জন্যই মূলত আমরা এই উদাহরণটি প্রদান করেছি এবং আশা করি আপনি উদাহরণটি মনোযোগ সহকারে বুঝবেন।
দ্রবণ কত প্রকার ও কি কি?
আমরা তো দ্রবণ সম্পর্কে জানতে পারলাম কিন্তু দ্রবণ প্রস্তুত এর উপর ভিত্তি করে আবার কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যেটাকে আমরা দ্রবণের প্রকারভেদ বলে থাকে, রাসায়নিক দ্রবন মূলত বৈশিষ্ট্যের উপর দুই প্রকার হয়ে থাকে, যেমন:
- সমসত্ত্ব দ্রবণ
- এবং অসমসত্ত্ব দ্রবণ
এগুলো ছিল দ্রবণের কিছু প্রকারভেদ এবং এই প্রকারভেদ গুলো অনুযায়ী দরবার বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
কিন্তু দ্রবণের মূল প্রকারভেদ হচ্ছে এই দুইটি যার রাসায়নিকভাবে বিশ্লেষণ করায় আপনাকে এখানে উত্তর প্রদান করেছে।
আরও পড়ুন: দ্রব কাকে বলে?