এরিস্টটলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম কি: এরিস্টটলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম হলো Lyceum বা লাইসিয়াম। লাইসিয়াম হলো একটি বংশ বা পরিবারের নাম এবং সেই সঙ্গে এটি হচ্ছে এরিস্টটল এর গ্রন্থাগারের নাম। এরিস্টোটল তার গ্রন্থগারের নামের অনুসারে তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামটি লাইসিয়াম দিয়েছিলেন বা রেখেছিলেন।
এরিস্টটল মূলত রাষ্ট্রতত্ত্ব শিক্ষা ব্যবস্থা পরিপূর্ণ রূপে ব্যাখ্যা করেছিল এবং এ অনুযায়ী একটি নতুন শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল।
এরিস্টটল এর ছাত্র ছিল প্লেটো এবং তিনি এরিস্টটলের মতো একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিল অন্যকে শিক্ষা দিতে।
বর্তমানে রাষ্ট্রতত্ত্ব শিক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে এরিস্টটলের মতবাদ অনেক বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে ও সে অনুযায়ী পাঠদান করা হয়।
রাজনৈতিক সকল বিষয় পরিপূর্ণ জ্ঞান ও মূলনীতি সমূহ সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা হয়েছে এরিস্টটলের রাষ্ট্রতত্ত্ব শিক্ষা ব্যবস্থা।
এরিস্টটল এর শিক্ষা ব্যবস্থা ছিল অনেক বেশি উন্নত এবং সেই সাথে ছিল অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য। এরিস্টটল মূলত বিপ্লবী শিক্ষা ব্যবস্থার ধারণা প্রদান করেছিলেন, যার মাধ্যমে শিক্ষা ব্যবস্থার মান অনেক বেশি উন্নতি সাধন করেছিল এবং সেই সাথে শিক্ষা আসল উদ্দেশ্য ফুটে উঠেছিল।
এরিস্টেটলের ছাত্র প্লেটো এর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম কি?
এরিস্টটলের একটি ছাত্রের নাম হচ্ছে প্লেটো এবং এই প্লেটো আবার এরিস্টটল এর মত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিল। প্লেটো এর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম হলো: একাডেম/Academy. এরিস্টটলের মত প্লেটো তার নিজস্ব একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিল এবং প্লেটো ছিল এরিস্টটলের মত বিপ্লবের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার চিন্তা-ভাবনাকারী।
প্লেটো তার শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণ রূপে প্রকাশ করেছিল এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে লেটার দেওয়া শিক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
প্লেটো তার যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিল সেখানে তিনি সম্পূর্ণ জ্ঞানের আলো-প্রদান করেছিল ছাত্রদের মাঝে।
বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থার এত উন্নতি ও মান নির্ধারণের জন্য এরিস্টটল ও প্লেট অনেক বেশি ভূমিকা পালন করেছে।
কে কিরূপ ভূমিকা পালন করেছে তার উপর ভিত্তি করে সর্বক্ষেত্রে এরিস্টটলকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয় থাকে।
তবে এরিস্টটলের ছাত্র হওয়ায় প্লেটোর মাঝেও ছিল অত্যাধিক জ্ঞানের সমাহার ও শিক্ষা ব্যবস্থার লক্ষ্য নির্ধারণের জ্ঞান।
মূলত প্লেটোর পরিচয় দিতে গিয়ে সর্বক্ষেত্রে যে নামটি উল্লেখ আছে সেটি হচ্ছে এরিস্টটল এবং সেই সাথে উল্লেখ আসে এরিস্টটলের অবদান।
বর্তমান রাষ্ট্রতত্ত্ব শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে প্রাথমিক জ্ঞানটুকু প্রদান করেছিলেন এরিস্টটল।
শেষ কথা:
এরিস্টটল সম্পর্কে যাবতীয় জ্ঞান ও তিনার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে যাবতীয় জ্ঞান নিয়ে আজকের এই পোস্টটি তৈরি করা।
সেই সাথে উল্লেখ করেছি এরিস্টটলের ছাত্র প্লেটোর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সাধারণ কিছু তথ্য যেগুলো এদের শিক্ষা নিয়ে আরো ধারণা দেয়।
তবে শিক্ষাব্যবস্থার বিপ্লবী চিন্তা ভাবনা প্রথমে নিয়ে এসেছিলেন এরিস্টটল এবং তিনি তিনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিপ্লবী শিক্ষা প্রদান করতেন। এরিস্টটল ছিলেন সর্বাধিক দিয়ে অনেক বেশি জ্ঞানী এবং সেই সাথে ছিলেন শিক্ষার লক্ষ্য নির্ধারণে অনেক বেশি উপযোগী মতামত প্রদানকারী।
রাষ্ট্রতত্ত্ব ব্যবস্থা নিয়ে তিনি যে সকল তথ্য ও মূলনীতি প্রদান করেছেন তার প্রত্যেকটি অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য ছিল শিক্ষা ব্যবস্থায়।
বর্তমানে প্রতিটি ক্ষেত্রে আদর্শ রাষ্ট্রের শিক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে এরিস্টটলের শিক্ষা ব্যবস্থাকে অনেক বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়।
এরিস্টটলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে যতটুকু জ্ঞান রাখা প্রয়োজন তার প্রত্যেকটি জ্ঞান এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। এরিস্টটল তার শিক্ষা ব্যবস্থা কিভাবে জ্ঞান প্রদান করেছিলেন তার সামান্য তথ্য আমরা অনায়াসে পেতে পারে তার শিক্ষা মূলনীতি থেকে।
আরও পড়ুন: উপজেলা শিক্ষা অফিসার কি বিসিএস ক্যাডার?