অর্থনীতির জনক কে?

অর্থনীতির জনক কে এ বিষয়টি নিয়ে অনেকেই আছে আমরা অবগত নই। তবে অর্থনীতি বই অধ্যায়নের ক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদেরকে এই প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জেনে রাখা প্রয়োজন। অর্থনীতির জনক এর নাম প্রায় বিভিন্ন বোর্ড পরীক্ষায় দেখা যায়।

অর্থনীতি পূর্বে রাষ্ট্রনীতি এর সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল তবে পরবর্তীতে অর্থনীতির জনক এটিকে পৃথক করেছিলেন। আর এই পৃথক করার কারণে তিনাকে অর্থনীতির জনক বলে ঘোষণা করা হয়। অর্থনীতির জনক এর নাম জানার পূর্বে আমাদের কিছু কথা তিনার সম্পর্কে জানতে হবে।

প্রথম কথা হচ্ছে অর্থনীতির জনক কত সালে জন্মগ্রহণ করেছিল সে সম্পর্কে স্পষ্ট কোন ধারণা পাওয়া যায়নি।

তবে তিনি কত সালে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছিল সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য ইন্টারনেটে পাওয়া যায়।

অর্থনীতির জনক কে
অর্থনীতির জনক কে?

তিনি অপহরণের শিকার হয়েছিলেন এবং নিজের চাচার সাহায্যে সেখান থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন।

ইনি যেহেতু রাষ্ট্রনীতি হতে অর্থনীতিকে সম্পূর্ণরূপে পৃথক করেছিলেন এ কারণে ইনাকে অর্থনীতির জনক বলে ঘোষণা করা হয়।

আরো নানা কারণ রয়েছে যেগুলোর কারণে ইনাকে অর্থনীতির জনক বলা হয়।

যে সকল কারণ আমরা এই পোস্টের পরবর্তীতে সঠিকভাবে উল্লেখ করবো আপনাদের মাঝে।

তবে প্রথমে আমাদেরকে এখন এই জনকের নাম জানতে হবে কেননা এটি বিভিন্ন পরীক্ষায় প্রশ্ন হিসেবে আসে।

অর্থনীতির জনক কে?

অর্থনীতির জনক কে: অর্থনীতির জনক হলেন এডাম স্মিথ এবং উনি সর্বপ্রথম রাষ্ট্রনীতি হতে অর্থনীতিকে পৃথক করেছিলেন। ইনার জীবনী সম্পর্কে সঠিক জন্ম গ্রহণের কোন তথ্য সঠিকভাবে পাওয়া যায়নি এবং সঠিকমত জন্ম তারিখ কোথাও উল্লেখ করা হয়নি।

যেহেতু সঠিক কোন তথ্য পাইনি তাই ভুল তথ্য দিয়ে আপনাকে বিভ্রান্ত করবো না এবং এডাম স্মিথের জন্ম তারিখ দেব না।

তবে আমি বলে নেই যে আমি পাঠ্যবই দেখে এই তথ্যগুলো দেইনি বরং wikipedia থেকে সংগ্রহ করেছে এবং সঠিক তথ্য দিয়েছি।

তবে সঠিক জন্ম তারিখ যদি বইয়ের মধ্যে দেওয়া থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি অ্যাডাম স্মিথের জন্মতারিখ বই থেকে দেখে নেবেন। তবে এখন প্রশ্ন জাগতে পারে যে কেন এই অ্যাডাম স্মিথ থেকে অর্থনীতিক জনক বলা হয় এবং তিনি কি করেছিলেন অর্থনীতির জন্য।

এডাম স্মিথকে অর্থনীতির জনক বলা হয় কেন

এডাম স্মিথকে অর্থনীতির জনক বলা হয় কেন ভূমিকা সহ নিচে কারণ উল্লেখ করা হলো:

ভূমিকা: ভূমিকার দিক দিয়ে স্মিথ অর্থনীতির নতুন শাখা উন্মেষের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি সর্বপ্রথম ধারণা দিয়েছিলেন যে অর্থনীতি এবং রাষ্ট্রনীতি সম্পূর্ণরূপে ভিন্ন ধর্মের নীতি।

তিনার এই ধারণা এবং সম্পূর্ণরূপে পৃথিবীকীকরণের ভূমিকায় হচ্ছে অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে তিনার সবচেয়ে বড় অবদান।

এডাম স্মিথকে থেকে অর্থনীতির জনক বলা হয় কেন এর কারণ রয়েছে তিনটি, যথা:

  • রাষ্ট্রনীতি এবং অর্থনীতি এই দুটি শাখা যে ভিন্নধর্মী শাখা এ বিষয় তিনি ধারণা প্রদান করেছিলেন।
  • রাষ্ট্রনীতি হতে অর্থনীতিকে সম্পূর্ণরূপে পৃথক করতে সক্ষম হয়েছিলেন এবং এটি প্রকাশ করেছিলেন।
  • অর্থনীতি এই শাখা সম্পর্কে সম্মুখ জ্ঞান প্রদান করে অর্থনীতি সম্পর্কে নতুন রূপ প্রদান করেছিলেন।

মূলত এই তিনটি কারণে এডাম স্মিথকে অর্থনীতির জনক বলে স্বীকার করা হয় এবং ঘোষণা করা হয়। আর এখান থেকে আমাদের অর্থনীতির জনক সম্পর্কে তৈরি করা পোস্টটির সম্পন্ন করছে এবং বিদায় জানাচ্ছি, শুভ হোক দিন।।

আরও পড়ুন: সমাজ বিজ্ঞানের জনক কে?

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top